২১ নভেম্বর ২০২৫, ০৪:০০ পূর্বাহ্ন, ২৯শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি, শুক্রবার, ৫ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় বরগুনার শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রবিউল হত্যা মামলায় নিরপরাধদের জড়ানোর অভিযোগে বাবুগঞ্জে বিএনপি’র একাংশের সংবাদ সম্মেলন বাবুগঞ্জের ছাত্রদল নেতার খুনিদের গ্রেপ্তার পরবর্তী দৃষ্টান্ত ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ চুয়াডাঙ্গায় ৩ তক্ষকসহ গ্রেফতার ১জন বাবুগঞ্জ এলজিইডি’র এলসিএস কমিউনিটি অর্গানাইজার সানজিদার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার ও হয়রানির অভিযোগ জোটের চাপ নাকি অভ্যন্তরীণ কোন্দল? বরিশাল -৩ আসনে এখনো প্রার্থী চূড়ান্ত করতে পারেনি বিএনপি। ভোটারদের মাঝে ‘ভিআইপি চমক’-এর গুঞ্জন বাবুগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস এর ৫০ বছর পূর্তীতে ঝালকাঠি জেলা জাসাসের উদ্যোগে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বাংলাবান্ধায় ভারসাম্যহীন নারী গণধর্ষণেন শিকার চার ধর্ষক আটক বাবুগঞ্জে ছাত্রদল নেতা হত্যাকাণ্ড: ২১ জনের নামে মামলা!
করোনায় মারা গেছে মালিক ৩ মাস হাসপাতাল অপেক্ষা তার পোষা কুকুর।

করোনায় মারা গেছে মালিক ৩ মাস হাসপাতাল অপেক্ষা তার পোষা কুকুর।

অনলাইন ডেস্ক:: সাত বছরের একটি মংগ্রেল কুকুর, নাম জিয়া বাও, চীনের এক হাসপাতালে প্রথমবার তাকে দেখা যায় ফেব্রুয়ারি নাগাদ। তারপর থেকে তাকে সেখানে প্রায় টানা তিন মাস বসে থাকতে দেখেন হাসপাতালের কর্মীরা।
অনেক চেষ্টা করা হয় তাকে সেখানে থেকে সরানোর। কিন্তু ফের সে এসে বসে থাকে হাসপাতালে ভেতরে। আসলে জিয়া বাওয়ের মালিক করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ওই হাসপাতালে ভর্তি হন। তারপর থেকেই তার ঘরে ফেরার অপেক্ষায় বসে ছিল সে।
মধ্য চীনের হুবেই প্রদেশে উহান তাইকাং হাসপাতালে করোনায় আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হন ওই ব্যক্তি। তার পোষ্যটি তারপর হাসপাতালে উপস্থিত হয়। অপেক্ষা করতে থাকে কবে ফিরবেন তিনি। কিন্তু ভর্তি হওয়ার পাঁচ দিন পরেই মারা যান ওই ব্যক্তি। জিয়া বাও তার মালিকের মৃত্যুর পরেও অপেক্ষা করতে থাকে তার ফেরার।
কিছুদিন পর হাসপাতালের কর্মীরা তাকে সেখান থেকে সরিয়ে নিয়ে যান, দূরে রেখে আসেন। কিন্তু সব চেষ্টাই বৃথা, ফের হাসপাতালে ঢুকে পড়ে জিয়া বাও। হাসপাতাল কর্মীরাও তার মনের কষ্ট বুঝতে পারেন। যতটা সম্ভব তার খাবারের ব্যবস্থা করেন। কিন্তু সেই সময় একটি কুকুরের দিকে নজর দেওয়া তাদের পক্ষেও সম্ভব ছিল না। এই করে প্রায় তিন মাস কেটে যায়।

এর পর আস্তে আস্তে স্বাভাবিক হতে শুরু করে চীনের পরিস্থিতি। হাসপাতালের কাছের সুপারমার্কেটিও খোলে। তখন সুপারমার্কেট থেকে তার খাবারের ব্যবস্থা করা হয়। সুপারমার্কেটের মালিক জিয়া বাওয়ের কাহিনি শোনেন। তিনিও জিয়ারের সঙ্গে বন্ধুত্ব করেন। তাকে নিজের দোকানে নিয়ে আসেন। পরে জিয়া বাওকে উহানের একটি ছোট পশু সংরক্ষণ কেন্দ্রে স্থানান্তরিত করা হয়।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019